(বাংলাদেশ ইক্ষু গবেষণা ইনস্টিটিউট আইন ১৯৯৬ অনুযায়ী)
১। চিনি, গুড় ও সিরাপ উৎপাদন উপযোগী শর্করা সমৃদ্ধ ফসল বা গাছের উৎপাদন কর্মসূচী প্রণয়ন করা।
২। চিনি, গুড় ও সিরাপ উৎপাদনের লক্ষ্যে অন্যান্য সহযোগী প্রযুক্তি ও কলাকৌশল উদ্ভাবন করা।
৩। ইক্ষুভিত্তিক খামার তৈরীর উপর গবেষণা করা এবং উহার অর্থনৈতিক সুবিধাসমূহ চিহ্নিত করা।
৪। চিনি, গুড় ও সিরাপ উৎপাদন উপযোগী শর্করা সমৃদ্ধ ফসল বা গাছের ব্যবহারের কলাকৌশল সম্পর্কে ব্যবহার করা।
৫। বিভিন্ন রকম ইক্ষুর জাত সংগ্রহ করে জার্মপ্লাজম ব্যাংক গড়ে তোলা এবং তা রক্ষণাবেক্ষণ করা।
৬। সরকারের পূর্বানুমোদনক্রমে বিদেশী ও আন্তর্জাতিক গবেষণা, শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে ইক্ষু বিষয়ক যৌথ কর্মসূচী গ্রহণ করা।
৭। ইক্ষু উন্নয়ন ক্ষেত্রে গবেষণায় নিয়োজিত যে কোন ব্যক্তি বা সংস্থাকে সহযোগিতা করা।
৮। ইনস্টিটিউটের গবেষণালব্ধ ফলাফল ও সুপারিশের ভিত্তিতে সাময়িকী ও প্রতিবেদন প্রকাশ করা।
৯। সরকারের ইক্ষুনীতি নির্ধারণে সাহায্য করা এবং ইক্ষু সম্পর্কিত যে কোন বিষয়ে সরকার, স্থানীয় কর্তৃপক্ষ বা অন্য যেকোন প্রতিষ্ঠানকে পরামর্শ প্রদান করা।
১০। ইক্ষুচাষীদের শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা।
১১। উপরিউক্ত কার্যাবলী সম্পাদনের জন্য প্রয়োজনীয় যেকোন পদক্ষেপ গ্রহণ করা।